নেকবর হোসেন।।
গত ০২ নভেম্বর রাতে আসামীরা বাদিনকে মোবাইলের মাধ্যমে জানায় তার স্বামী ভিকটিম মোঃ আরিফ হোসেন রোড এক্সিডেন্ট করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আছে।
পরবর্তীতে ভিকটিমের বাবা-মা তার ছেলেকে দেখার জন্য হাসপাতালে আসে কিন্তু তার ছেলে ভিকটিম মোঃ আরিফকে হাসপাতালে না পেয়ে বাইরে একটি এ্যাম্বুলেন্সে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। ঘটনার সুত্রে জানা যায়,ভিকটিমকে আসামীরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে রোড এক্সিডেন্ট বলে উপস্থাপন করে। যার কারনে বাদিনী বিদেশ থেকে দেশে এসে তার স্বামীর হত্যার বিচারের জন্য কুমিল্লা কোর্টে একটি আবেদন করেন।
কোর্টের আদেশে কোতয়ালী মডেল থানা গত ৮ ডিসেম্বর একটি হত্যা মামলা রুজু করেন।উক্ত মামলার আসামী গ্রেফতারের জন্য বাদিনী গত ০৯ ডিসেম্বর র্যাব-১১ একটি আবেদন প্রদান করেন,যার প্রেক্ষিতে উক্ত হত্যাকান্ডের এজাহার নামীয় আসামীকে গ্রেফতারের জন্য র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি ছায়া তদন্ত শুরু করে মাঠ পর্যায়ে অনুসন্ধান ও ব্যাপক গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে উক্ত হত্যাকান্ডের এজাহার এক নাম্বার আসামী মোঃ এমদাদ হোসেন মহিদুল(৪০), পিতা-মৃত মুকছুদ হোসেন,সাং-দক্ষিন চর্থা (বড় পুকুরপাড়), থানা-কোতয়ালী।
১৮ ডিসেম্বর রাতে কুমিল্লা শহরে দক্ষিন চর্থা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে কোতয়ালি থানার সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরো দেখুন:You cannot copy content of this page